লন্ডনে আল্লামা দুবাগী ছাহেব কিবলাহ (রহ.)'র ৩য় বার্ষিক ঈসালে সাওয়াব মাহফিল সম্পন্ন

লন্ডনে আল্লামা দুবাগী ছাহেব কিবলাহ (রহ.)'র ৩য় বার্ষিক ঈসালে সাওয়াব মাহফিল সম্পন্ন লন্ডনে আল্লামা দুবাগী ছাহেব কিবলাহ (রহ.)'র ৩য় বার্ষিক ঈসালে সাওয়াব ম
Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated

 

লন্ডনে আল্লামা দুবাগী ছাহেব কিবলাহ (রহ.)'র ৩য় বার্ষিক ঈসালে সাওয়াব মাহফিল সম্পন্ন


হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী সিলেট থেকে: আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ইসলামী চিন্তাবিদ, মুনাযীরে আযম, বাহরুল উলুম, উস্তাযুল উলামা ওয়াল মুহাদ্দিসীন, শায়খুল হাদীস, মুফতিয়ে আযম, পীরে কামিল, হযরত আল্লামা মুফতি মুজাহিদ উদ্দীন চৌধুরী দুবাগী ছাহেব কিবলাহ (রহ.)’র ৩য় বার্ষিক ঈসালে সাওয়াব মাহফিল গত সোমবার (১০/০৭/২০২৩ইং) লন্ডনের ঐতিহ্যবাহী ব্রিকলেন জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আল্লামা দুবাগী (রহ.) ঈসালে সাওয়াব মাহফিল কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন তাঁর বড় ছাহেবজাদা আল্লামা জিল্লুর রহমান চৌধুরী। মাহফিলে দেশ-বিদেশের প্রখ্যাত পীর-মাশায়িখ, আলিম-উলামা, ইসলামী চিন্তাবিদ, শিক্ষাবিদ, বিভিন্ন্ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব এবং যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন শহর থেকে আল্লামা দুবাগী ছাহেব (রহ:)’র মুরীদীন, মুহিব্বীন ও সর্বস্তরের জনসাধারণ উপস্থিত ছিলেন। 

আল্লামা দুবাগী ছাহেব (রহ.)-এর মাজার শরীফ জিয়ারতের মাধ্যমে শুরু হয় মাহফিলের কার্যক্রম। এরপর খতমে কোরআন ও দোয়ার মাধ্যমে শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান। এতে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে খতমে খাজেগান, দালাইলুল খায়রাত শরীফের খতম, যিকর মাহফিল, বিষয়ভিত্তিক বয়ান ও স্মৃতিচারণমূলক আলোচনা। দুবাগী ছাহেবের শানে গজল উপস্থাপন করেন মাওলানা শফিকুর রহমান বিপ্লবী।

বক্তারা বলেন, বিলাতে অন্যতম ইসলাম প্রচারক ওলীয়ে কামিল হযরত আল্লামা মুফতি মুজাহিদ উদ্দীন চৌধুরী দুবাগী (রহ.) ছিলেন একজন মহান চিন্তাবিদ, মুবাল্লিগ, দাঈ, বিদগ্ধ লেখক,  নন্দিত বক্তা ও উঁচু স্তরের বুজুর্গ আলেমে দ্বীন। মুসলমানদের কোরআন-সুন্নাহর আলোকে শরীয়ত ও তরিকতের সমন্বয়ে জীবন গঠনের পথ নির্দেশনা দিয়ে গেছেন। তিনি ছিলেন রাসূল আদর্শের বাস্তব প্রতিচ্ছবি-মুসলিম মিল্লাতের উজ্জ্বল আলোকবর্তিকা, দ্বীন ইসলামের অনন্য সংস্কারক ব্যক্তিত্ব। সারাটি জীবন তিনি বিভিন্নভাবে মানুষকে আল্লাহর পথে আহবান করেছেন। তিনি মানুষকে শরীয়তের সঠিক দিক নির্দেশনা দেয়ার পাশাপাশি হাজার হাজার পথহারা মানুষকে সঠিক পথের দিশা দিয়ে যান। বিলাতে ১৯৭৮ থেকে একাধারে দীর্ঘ ৪২ বৎসর ইসলাম প্রচার ও প্রসারের কাজে আমৃত্যু নিরলসভাবে ব্যস্ত ছিলেন। মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন তাঁকে বাকশক্তি ও লেখনীশক্তি দুটোই দান করেছিলেন। দ্বীন-ইসলামের প্রচার ও প্রসারে এই দুই মাধ্যমকেই তিনি আজীবন কাজে লাগিয়েছেন। তিনি ইসলাম ধর্মের প্রচার ও প্রসারে বহু মসজিদ, মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করে দ্বীনের আলো জ্বালিয়েছেন। তিনি "লেস্টারের ছাহেব" হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিলেন। আল্লামা দুবাগী ছাহেব (রহ.) ১৯৮০ সালে লেস্টার শহরে “ইউকে আঞ্জুমানে আল ইসলাহ” প্রতিষ্ঠা করেন।

পীরে কামিল হযরত আল্লামা মুফতি মুজাহিদ উদ্দীন চৌধুরী দুবাগী ওয়াজ, যিকিরের তা’লীম, খানকা মাহফিল, ক্ষুরধার লিখনী ইত্যাদির মাধ্যমে মানুষের আত্মাকে পরিশুদ্ধ করার জন্য সারাজীবন প্রচেষ্টা চালিয়ে গেছেন। তাঁর ওয়াজে তাওহীদ, রেসালত, আখেরাত, ইত্তেবায়ে সুন্নত, আল্লাহর সাথে গভীর সম্পর্ক কায়েম, ইশকে রাসুল, আল্লাহর পথে জীবন পরিচালনা প্রভৃতি বিষয়ে আলোচিত হত। জান্নাত, জাহান্নাম, হাশর, কবরের আযাব ইত্যাদি বিষয় আলোচনা করে সকলকে তিনি অন্তরে আল্লাহর ভয় জাগ্রত করা এবং তাকওয়া পরহেযগারী অবলম্বনের আহবান জানাতেন।

হযরত আল্লামা দুবাগী (রহ.) একজন জ্ঞানসাধক ও বিদ্যাসাগর, বরেণ্যে লেখক ছিলেন। তাঁর বহু গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থাবলী আছে, যা বিশ্বজুড়ে বহুল প্রসিদ্ব। তাঁর ক্ষুরধার লেখনি মুসলিম উম্মাহকে আলোড়িত করেছে। ইসলামী জ্ঞানচর্চা ও ইসলামের মহান আদর্শ প্রচারের পাশাপাশি ইসলামী মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। হযরত আল্লামা দুবাগী (রহ.) তাঁর মেধা ও মননের বহুমাত্রিকতাকে কাজে লাগিয়ে তিনি প্রাচ্যে ও পাশ্চাত্যে ইসলামের খিদমতে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন পুরো জীবন। বাংলাদেশের সীমানা পেরিয়ে তিনি আরববিশ্বসহ বহির্বিশ্বে সুনাম খ্যাতি অর্জন করেছেন। 

উস্তাযুল উলামা ওয়াল মুহাদ্দিসীন হযরত আল্লামা মুফতি মুজাহিদ উদ্দীন চৌধুরী দুবাগী (রহ.) যুগ শ্রেষ্ঠ অলিয়ে কামেলের পাশাপাশি একজন আদর্শ শিক্ষক ও ছিলেন। তিনি বাংলাদেশে অবস্থানকালে একজন প্রথম শ্রেণীর মুহাদ্দিস হিসেবে ইলমে দ্বীনের খেদমত করেছেন। তিনি ইলমি অঙ্গনের সকল বিষয়ে প্রাজ্ঞ ও অভিজ্ঞ ছিলেন। যে কারণে তিনি বাহরুল উলূম তথা ইলমের সমুদ্র হিসেবেও খ্যাতি পান। ইলমে ফিকহ, ইলমে হাদীস ও ইলমে তাফসীরে তিনি সগৌরবে দরস দিতেন। তাঁর পাঠদান পদ্ধতি আকর্ষণীয় ও মনোমুগ্ধকর হওয়ায় শিক্ষার্থীরা তাঁর দরসে অধীর আগ্রহ নিয়ে হাজির হতেন। কঠিন বিষয়কে সহজ ও সংক্ষেপে বুঝিয়ে দিতেন, যার দরুন সর্বস্তরের ছাত্ররা তাঁর শিক্ষাদান বুঝতেন। হাদীসের দরসে তিনি ছিলেন অনন্য বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। স্পষ্ট ভাষায় ধীরে-সুস্থে শিক্ষাদান, গোছানো বর্ণনা এবং অভিনব পদ্ধতিতে আলোচনা ছিল তাঁর দরসের মূল বৈশিষ্ট্য। ফিকহশাস্ত্রের ওপর বিশেষ পাণ্ডিত্য থাকলেও হাদীস, তাফসীর, সাহিত্য, ইলমুল কালাম, নাহু-সরফ,মান্তিক ও বালাগাত শাস্ত্রে তাঁর বিচরণ ছিল সমান। তিনি বহু সৃজনশীল মনীষী, তীক্ষ্ণ মেধাবী ও প্রজ্ঞাবান আলেম তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন, তাঁদের অন্যতম প্রধান হলেন তাঁর ছাত্র শায়খুল হাদীস আল্লামা রইছ উদ্দীন হামজাপুরী (রহ.)। দেশ-বিদেশের আলিম-উলামারা বিভিন্ন জটিল ও কঠিন কিতাবাদী বোঝার জন্য তাঁর শরণাপন্ন হতেন।

পীরে কামিল, হযরত আল্লামা মুফতি মুজাহিদ উদ্দীন চৌধুরী দুবাগী (রহ.) ছিলেন একজন হক্কানী পীর, ওলিয়ে কামেল ও আদর্শ মানুষ। তিনি সমাজের জন্য আদর্শ ও মডেল ছিলেন। একদিকে যেমন ছিলেন যুগশ্রেষ্ঠ খ্যাতিমান আলিম, তেমনি তিনি তাকওয়া ও ইখলাসে পূর্ণ একজন মহান ব্যক্তিও। তিনি প্রায় সব সময়ই ইবাদত বন্দেগীতে কাটিয়ে দিতেন। ফরজ ও ওয়াজিবতো আদায় করতেনই, নফল ইবাদতেও তিনি এত মশগুল থাকতেন যে, মনে হত যেন তিনি কেবল এ কাজের জন্যই দুনিয়াতে এসেছিলেন। অসুস্থ থাকা অবস্থায়ও তিনি নফল নামাজ, রোজা, কোরআন শরীফ তেলাওয়াত, ওজীফা পাঠ, মোরাকাবা-মোশাহাদা নিয়মিত করতেন। তিনি ঘরে থাকেন কিংবা সফরে, তাহাজ্জুদ ছুটত না। যত রাতেই ঘুমাতেন, ঠিক তাহাজ্জুদে উঠে যেতেন। এলার্ম বাজুক আর না বাজুক। তিনি একটি মূহূর্তও আল্লাহর যিকির ছাড়া থাকতেন না, তাঁর মধ্যে আল্লাহর প্রেম এতো গভীর ছিল। আল্লামা দুবাগী ছাহেব (রহ.) এর চেহেরার মধ্যে এমন একটা উজ্বলতা ছিল যে, তাঁর দিকে তাকালে স্বভাবতই মনের মধ্যে একটা শ্রদ্ধা জাগ্রত হত এবং মহান আল্লাহ্ পাকের কথা স্বরণে আসত।

হযরত আল্লামা মুফতি মুজাহিদ উদ্দীন চৌধুরী দুবাগী (রহ.)’র কাছে সময়ের মূল্যায়ন ছিল খুব বেশি। সব কাজ সময় অনুপাতে করতেন। প্রতিটি কাজ ঠিক সময়ে আঞ্জাম দিতেন। একটু এদিক সেদিক হতো না। তিনি কখনো অলস সময় কাটাতেন না। তাঁর জীবন ছিল গোছানো। যতক্ষণ জেগে থাকতেন, কাজে কাটাতেন। অলসতাকে প্রশ্রয় দিতেন না, পছন্দও করতেন না। অত্যন্ত জ্ঞান-পিপাসু ও নিভৃতচারী মুহাক্কিক আলেম ছিলেন, সামান্য ফুরসত পেলেই কিতাব হাতে নিয়ে বসে পড়তেন। জীবনে কখনো অহেতুক কথা বা গল্প-গুজব করে সময় নষ্ট করেননি। জ্ঞান অন্বেষণের প্রতি তাঁর অনুরাগ ছিল অপরিসীম। তিনি নিজেই বলতেন “আমি এখনো নিজেকে তালেবে এলম মনে করি। দিন রাতের অধিকাংশ সময় আমি পড়াশোনার কাজে ব্যয় করি।” কিতাবে উল্লেখ আছে “তোমরা জ্ঞান অর্জন কর দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত।” বস্তুতঃ তিনি সর্বশেষ অসুস্থতার পূর্ব পর্যন্ত দ্বীনি কিতাব অধ্যয়ন করেই শান্তি পেতেন। একজন মেধাবী ও বিজ্ঞ আলেমেদ্বীন হিসেবে দ্বীনি ও সামাজিক অঙ্গনে তিনি যে কৃতিত্বের নজীর রেখে গিয়েছেন তা অবিস্মরণীয়। সব শ্রেণির মানুষের মনে জায়গা করে নেওয়ার এক অদ্ভুত যোগ্যতা আল্লাহ তাঁকে দিয়ে ছিলেন।

হযরত আল্লামা দুবাগী (রহ.) ছিলেন একজন সাচ্চা আশেকে রাসূল (সা.)। দৈনন্দিন জীবনে এক একটি সুন্নত পালন ও বাস্তবায়নের উপর অত্যন্ত তাগিদ দিতেন। দরুদ শরীফ পাঠের প্রতি সর্বাধিক গুরুত্ব দিতেন।

মুফতিয়ে আযম, হযরত আল্লামা মুফতি মুজাহিদ উদ্দীন চৌধুরী দুবাগী বর্ণাঢ্য জীবনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন, মিনহাজুল কোরআন ইন্টারন্যাশনাল লন্ডন এর ডাইরেক্টর আল্লামা সাদিক কোরেশী আল-আজহারী, টাওয়ার হ্যামলেটস্ এর স্পিকার কাউন্সিলর জাহেদ আহমেদ চৌধুরী, ইউকে আঞ্জুমানে আল-ইসলাহর সাবেক সভাপতি আল্লামা আব্দুল জলিল, মুহিউল ইসলাম মসজিদের খতীব আল্লামা শের আহমদ বারকাটি, ফাইজানে ইসলাম মসজিদের খতীব আল্লামা সানাউল্লাহ ছেটি, লন্ডন নিউক্রস জামে মসজিদের খতিব মাওলানা অলিউর রহমান চৌধুরী দুবাগী, মুফতি সৈয়দ মাহমুদ আলী, লন্ডন দারুল হাদিস লতিফিয়ার প্রিন্সিপাল (অবঃ) মুফতি ইলিয়াস হোসেন, খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমীর এবং ইউরোপ ও আমেরিকা জোন পরিচালক, অধ্যাপক মাওলানা আব্দুল কাদির সালেহ, বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ইকরা টিভি লন্ডনের আলোচক মুফতি আব্দুল মুন্তাকিম, লন্ডন বায়তুল আমান মসজিদের খতিব মাওলানা আব্দুল মালিক, বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মাওলানা শফিকুর রহমান বিপ্লবী, লেস্টার দারুস সালাম মসজিদের খতিব হাফিজ মাওলানা আব্দুল জলিল, দুবাগী সাহেবের নাতি মাওলানা মুহিউস-সুন্নাহ চৌধুরী আল-আজহারী, উলামা পরিষদ বিয়ানীবাজারের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আমিনুল ইসলাম জলঢুপী, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ লন্ডন বিশ্ব বিদ্যালয়ের ইম্পিরিয়াল কলেজের প্রফেসর ডঃ হেলাল আহমদ, টাওয়ার হ্যামলেটস্ কাউন্সিলের ক্যাবিনেট মেম্বার কাউন্সিলর কবির হোসেন, ব্রিকলেন মসজিদের ইমাম হাফিজ মাওলানা মারুফ আহমদ,  শেডওয়েল জামে মসজিদের সাবেক খতিব মাওলানা নুরুল ইসলাম, কিংস ক্রস মসজিদের সাবেক খতিব মুফতি এহসান আহমদ, উলামা পরিষদ বিয়ানীবাজারের সহ-সভাপতি হাফিজ নাজিম উদ্দীন, সৌলসবুরি মুসলিম আসোসিয়েশন সেন্টারের ইমাম হাফিজ মাওলানা জুবের আহমদ, লন্ডন আল-ইসলাহ ডিভিশনের সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস, আল-ইসলাহ টাওয়ার হ্যামলেটস্ শাখার সাবেক সভাপতি মাওলানা আব্দুল আজিজ প্রমুখ। মীলাদ শরীফ পাঠ করেন দুবাগী ছাহেবের ছোট ছাহেবজাদা মাওলানা মাহবুবুর রহমান চৌধুরী।

আল্লামা জিল্লুর রহমান চৌধুরী দুবাগী, ঈসালে সাওয়াব মাহফিল কমিটির পক্ষ থেকে উপস্থিত উলামায়ে কেরাম, সুধী মন্ডলী, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া, ব্রিকলেন জামে মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটি, স্বেচ্ছাসেবক, বিশেষকরে লন্ডনের বাহিরের দূর দূরান্ত বিভিন্ন শহর থেকে আগত সবাইকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন যে তারা উপস্থিত হয়ে এ মোবারক মাহফিলকে সাফল্য মন্ডিত করেছেন। বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় খতমে কোরআন হয়েছে। অনেকে বিভিন্নভাবে সহযোগীতা করেছেন আল্লাহ তালা সবাইর এ মেহনতকে কবুল করেন। অনেক অসুস্থ আসতে পারেন নাই তাদের দ্রুত শিফার জন্য বিশেষ দোয়া করা হয়।

সর্বশেষে, এ মহতী অনুষ্ঠানে দোয়া পরিচালনা করেন দুবাগী ছাহেবের সুযোগ্য বড় ছাহেবজাদা আল্লামা জিল্লুর রহমান চৌধুরী দুবাগী।

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.